‘এইটা দেখে মনে হচ্ছে চাঁদের আলো পরেছে!’

ফটোগ্রাফার ফ্যান জিয়াহুইয়ের এই ছবিগুলো দেখে আমি অবাক! সেপ্টেম্বর শেংয়ের মডেলিং এতটাই নিখুঁত যে মনে হচ্ছে সে পাতলা ড্রেস আর সূক্ষ্ম স্টকিংস পরে চাঁদের আলোয় ভাসছে।

টেকনিক্যাল ম্যাজিক

এই ছবি তোলার জন্য কতটা পরিশ্রম করতে হয়েছে? ৩ ঘণ্টা স্টাইলিং, ১৪ টেক শুধু এক পারফেক্ট হেয়ার ফ্লিপের জন্য! আমার মনে হয় এই ফটোগ্রাফার ভাইয়া আসলে জাদুকর।

আপনাদের মতামত?

আপনারা কি মনে করেন এমন নারীসুলভতা ধরা সহজ কাজ? নিচে কমেন্টে বলুন!

রেনার ফটোশুট দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল!

এই লাল জরি আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশনটা কি অসাধারণ না? সত্যি বলতে, আমি যখন প্রথম এই ছবিগুলো দেখেছি, আমার ক্যামেরা নিজেই বের হয়ে এসেছে!

আলো আর ফ্যাব্রিকের খেলা জানেন কি, এই ট্রান্সলুসেন্ট ফ্যাব্রিকের সাথে সূর্যের আলোর ইন্টারঅ্যাকশনটা ঠিক যেন কবিতার মতো! শুধু ছবি নয়, এটা একটা আর্ট!

পোজের ক্ষমতা রেনার পোজগুলো শুধু শরীর নয়, একটা গল্প বলে। প্রতিটা মুভমেন্টে আছে হিস্ট্রি!

কেমন লাগল আপনাদের? নিচে কমেন্ট করে জানান!

চেন ইয়ির লাল বাইকিনি দেখে চোখ ছানাবড়া!

এই ফটোগ্রাফার ভাইয়া তো সত্যিকারের ম্যাজিক জানেন! গোল্ডেন আওয়ারে সেই লাল রঙের বাইকিনি আর সমুদ্রের নীলের কন্ট্রাস্ট দেখে মনে হলো - এটা কি আসলেই ফটো নাকি পেন্টিং?

ব্যালে ডান্সার না সুপারমডেল?

১২ বছর ব্যালে চর্চার ফলটা দেখা গেল পোজে - পাথরের উপর শুয়ে থাকাটা যেন সুখবর দেবীর মতো সহজ! ভোগ এশিয়ার এডিটরদের তো জিভ কেটে পড়তে হবে এমন ছবিতে।

ফটোগ্রাফি প্রেমীদের জন্য টিপ: ফেসবুকে আমার ওয়ার্কশপে জয়েন করুন - শিখিয়ে দেব কিভাবে Phase One ক্যামেরা দিয়ে জলকণাকে হীরেতে পরিণত করতে হয়!

[ইমোজি: 🔥🤳🌊]

ফটোগ্রাফিতে আত্মবিশ্বাস কীভাবে ধরা যায়?

টিনার সেই কালো লেস বডিসুটের ছবিগুলো দেখেছেন? ওই লেগগুলো দেখে যে কেউ জিমে যেতে উৎসাহিত হবে! 😂 কিন্তু আসল ম্যাজিক ছিল তার পোজে - গুয়াংজুর ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের অ্যাঙ্গেলগুলো দারুণভাবে ফুটে উঠেছিল।

লাইটিংয়ের খেলা

ওই স্পেশাল রিম লাইটিংটা মনে আছে? এটা এমনভাবে শেড তৈরি করেছিল যে মনে হচ্ছিল একটা আধুনিক ভাস্কর্য! আমার স্টুডিওতে এখন সবাই এই টেকনিক চুরি করতে আসে।

আপনার কি কখনো এমন কোনো ফটো শ্যুট的经验 আছে যেটা আপনার দৃষ্টিভঙ্গিই বদলে দিয়েছে? কমেন্টে分享一下 করুন!

রেনার ফটোশুটে লাল জরির জাদু!

এই ছবিগুলো দেখে আমার চোখ যেন ঠিক করতে পারছে না—লাল জরি আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশন এতটা ম্যাজিক্যাল হতে পারে? রেনার পোজগুলো যেন প্রতিটা ফ্রেমকে একটা গল্প বানিয়ে দিচ্ছে।

সূর্যের আলোয় নাচছে জরি

এক্সপোজারের হিসাবটা একদম পারফেক্ট! জরির টেক্সচার আর আলোর খেলা দেখে মনে হচ্ছে যেন প্রকৃতি নিজেই এই শটগুলোর জন্য ব্রাইটনেস অ্যাডজাস্ট করে দিয়েছে।

কালো স্টকিংসের ‘আঁকড়ে ধরা’ মহিমা

এই স্টকিংসগুলো শুধু পা ঢাকছে না, পুরো কম্পোজিশনকে ব্যালান্স করছে। ভাইব্র্যান্ট রেডের মধ্যে একটু ডার্ক টাচ—যেমন লঙ্কার সাথে দই এর প্রয়োজন!

আপনাদের কী লাগলো? নিচে কমেন্টে জানান!

ফটোগ্রাফির এই জাদু দেখেছেন?

সাদা শার্ট আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশনটা কি ম্যাজিক না? আমি তো মনে হয় আমার下一张艺术照 এভাবে করাব!

আলোর খেলা

গোল্ডেন আওয়ারে প্রাকৃতিক আলোয় সাদা কাপড়টা যেন glow করে! আমাদের দেশের রেশমি শাড়ির মতোই sensual, কিন্তু একদম different vibe।

কে ট্রাই করবেন বলে ভাবছেন? কমেন্টে জানান!

ক্যামেরার সামনে একটি রহস্যময়ী!

কাই ঝু বুইবুই যখন স্টুডিওতে এলেন, আমার লেন্স আগেই জানে সে কোনো সাধারণ মডেল নয়! এই মেয়েটি একেক পোশাকে একেক রূপ ধারণ করে - বিড়ালের কান থেকে শুরু করে সুন্দর সাঁতারের পোশাক পর্যন্ত।

ডার্ক লেসের যাদু

কালো লেসের সেই শ্যুটটা দেখেছেন? অন্ধকারে অন্ধকার ফোটোগ্রাফি করতে গিয়ে আমার XF বডির ডায়নামিক রেঞ্জ প্রায় কাঁপছিল! কিন্তু শেষমেশ যা ছবি উঠলো - উফফ!

আপনার কাছে কোন ভার্সন সবচেয়ে ভালো লাগলো? কমেন্টে জানান!

এই মডেল কি আসলে রূপকথার পরী?

কাই ঝু বুইবুইকে ক্যামেরায় ধরা মানে একসাথে তিনটি ভিন্ন চরিত্র দেখা! ক্যাট ইয়ার্স পরা সেই মিষ্টি ভাবটা দেখে কেউ বলবে এতো নিশ্চয় স্কুলের মেয়ে, অথচ সেই একই মানুষটিই সাঁতারের পোশাকে এত শক্তিশালী আর আত্মবিশ্বাসী লাগছে যে মনে হচ্ছে অলিম্পিক সাঁতারু!

কালো লেসের যাদু

অন্ধকারে অন্ধকার ফোটোগ্রাফি করা সবচেয়ে কঠিন - কিন্তু এই ছবিগুলো দেখলে বোঝা যাবে না! প্রতিটি ফোল্ড আর স্কিন টোন এত নিখুঁতভাবে ধরা পড়েছে যে মনে হবে আলো নিজেই গায়ে লেগে আছে।

কোন ভার্সনটা তোমার সবচেয়ে ভালো লাগলো? কমেন্ট করে বলো - নিশ্চয়ই তোমার পছন্দ তোমার ব্যক্তিত্বের কথা বলে দেবে!

আমার ক্যামেরার সাথে একটি গোপন কথোপকথন

এই ছবিগুলো তোলার সময় আমি আসলে Phase One ক্যামেরাকে জিজ্ঞাসা করছিলাম - “তুমি কি এই লেসের প্রতিটি ডিটেইল এত সুন্দরভাবে ক্যাপচার করতে পারবে?” এবং উত্তরটা ছিল এক কথায় - হ্যা!

নেগেটিভ স্পেসের জাদু

ফ্রেম #১৭ এ মডেলের সিলুয়েট মাত্র ৩০% জায়গা দখল করেছে, কিন্তু বাকি ৭০% তে আছে এক অদৃশ্য গল্প। এটা দেখে আমার মনে পড়ে যায় সেই পুরনো প্রবাদ - “কখনও কখনও আমরা যা দেখি না তা-ই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ”।

টেকনিক্যালি রোমান্টিক

f/৫.৬ অ্যাপারচারে শুট করা হয়েছে কারণ ভালোবাসা আর ইরোটিসিজম দুটোরই প্রয়োজন নির্ভুলতা! (হাসির ইমোজি)

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানাবেন!

বেগুনি রঙের এই জাদুটা কি!

আলক্কের এই ফটোশুটে বেগুনি লিনজারির নান্দনিকতা দেখে আমি মুগ্ধ! শুধু একটা অন্তর্বাস নয়, এ যেন শিল্পের ক্যানভাসে জীবনের ছোঁয়া।

লাইটিং-এর খেলা

এখানে আলোর ব্যবহার দেখলে মনে হবে - ‘এই আলোয় তো আমি ওয়েটিং সেকেও সুন্দর লাগব!’ সত্যিই দক্ষ হাত ছাড়া এমন সূক্ষ্ম আলোর ভারসাম্য সম্ভব না।

মডেল বোনারা, আপনাদের জন্য প্রশ্ন - এত সুন্দর পোজ দেওয়ার রহস্য কী? নাকি ফটোগ্রাফারের ম্যাজিক? কমেন্টে জানাবেন তো?

গ্লিসারিন স্প্রে নিয়ে ড্রাই ক্লিনারের রাগ!

ক্রিস ঝাও এর এই ফটোশুট দেখে প্রথমেই চোখ আটকে গেল ওই ‘আকস্মিক’ ডিকলেটেজ এ - যেটা বানাতে সময় লেগেছে ঠিক ৪৭ মিনিট! শুনেছি ড্রাই ক্লিনার এখনও গ্লিসারিন স্প্রে এর জন্য আমার কাছে রাগি ইমোজি পাঠায়।

পূর্ব পশ্চিমের মিশেলে

প্যারিসিয়ান পিজনয়ারে মিং বাসার হাতের ভঙ্গিমা! এই কালচারাল ডুয়ালিটি দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই টুনটুন করে উঠছিল। আপনারা কি একবার দেখবেন নাকি দুইবার সেই ‘দুর্ঘটনাজনিত’ কাঁধ ফস্কানো? 👀

সাদা টি-শার্টে বিপ্লব!

ক্যাথরিনের এই ফটোশুট দেখে আমার চোখ জুড়িয়ে গেছে! সাদা টি-শার্ট আর শর্ট স্কার্টের কম্বিনেশনটা এমনভাবে এলিগ্যান্ট যে, আমাদের দোকানের সাধারন সাদা গামছাও ফ্যাশনে পরিণত হতে পারে!

আলোর খেলা

আলোর ব্যবহারটা দেখুন তো! এত নরম আলো কেউ ব্যবহার করতে পারলে আমি আমার শ্বশুরবাড়ির ছবিও সুপারস্টারের মত তুলতে পারতাম। লেগগুলাকে এত লম্বা দেখাচ্ছে যে আমি এখনই জিমে যাওয়ার কথা ভাবছি!

আত্মবিশ্বাসের রাজধানী

সত্যি বলতে, এই রকম আত্মবিশ্বাস যদি আমার বিয়ের ফটোশুটেও থাকতো তাহলে আজকে আমি আরেকটা বিয়ে করাতে রাজি ছিলাম! 😂

আপনাদের কী মনে হয়? এই স্টাইলের ছবি কি আমাদের দেশীয় মডেলদের সাথে মানানসই হবে নাকি?

ফটোগ্রাফির নেশায় কে কে!

এই সাদা লিনজারির ছবিগুলো দেখে আমার চোখ জ্বলে গেছে!摄影师 Aries সত্যিই জাদু দেখিয়েছেন - f/5.6 এ যে আলোর খেলা, তা মনে করিয়ে দেয় আমাদের ঢাকার সকালের কুয়াশাকে।

শাড়ির দেশে স্টকিংস

পূর্ব ও পশ্চিমের এই মিশেলে কি না হয়! ১৯২০র শাংহাই আর মিলানের ফিউশন, কিন্তু মনে হচ্ছে যেন কালকের ডিজাইন। আসল ম্যাজিকটা হলো, কিছু দেখানোর চেয়ে বেশি কল্পনা করানো!

[ইমেজ বর্ণনা: একটি মুক্তার হার যেভাবে কলারবোনের নিচে লুকিয়েছে - সেই ইমেজটার জন্য আমি প্রস্তুত!]

আপনাদের কী মনে হয়? এই স্টাইল কি বাংলাদেশি ফ্যাশনেও চলে আসবে নাকি? কমেন্টে জানাবেন!

সাদা কি আসলে নিষ্কলঙ্ক?

ওয়াং জিয়াওইউএর এই ছবিগুলো দেখে প্রথমে মনে হলো - এটা কেবল সাদা কাপড়ের ফটোশুট নয়, বরং এক সুক্ষ্ম খেলা! ইয়ু ইয়ার এর দেহের উষ্ণতা আর সাদা কাপড়ের শীতলতার মিশেলে তৈরি হয়েছে এক অদ্ভুত ম্যাজিক।

বাংলাদেশি আইসক্রিমের মতো নরম!

আমাদের দেশের রসগোল্লার মতোই এই ছবিগুলো - বাইরে থেকে সহজ-সরল, ভিতরে গেলেই স্বাদের বিস্ফোরণ! ফটোগ্রাফির টেকনিক্যাল ডিটেইলগুলো এমনভাবে বলা হয়েছে যেন আমার দাদিও বুঝতে পারবেন।

এখন আপনাদের পালা - এই ‘সাদা জাদু’ নিয়ে কী মনে হচ্ছে? কমেন্টে জানান!

অফিসের টাইগার vs পুকুরের শাপলা

কেস সুইটের ফটোশুট দেখে আমার চোখ পড়েছে দুটি বিপরীতমুখী রূপে - একদিকে কর্পোরেট ড্রেসে লোহার মতো শক্ত পোজ, অন্যদিকে জলের নিচে মাছির মতো ভাসছে!

স্টকিংসই কি নতুন বর্ম?

কালো স্টকিংসের সেলাইগুলো দেখুন, ঠিক মাসল ডায়াগ্রামের মতো! এটা ফ্যাশন না এনাটমি ক্লাস?

জানি কী মজার কথা? মডেলটি এই শুটের জন্য কেটো ডায়েট করে মাসেল বানিয়েছিল - তবে পানির নিচে শ্বাস আটকে রাখার প্র্যাকটিস করতে গিয়ে যেন ডুবুরি বনে গিয়েছিল!

আপনার কী মনে হয়? শক্ত পোশাক নারীসুলভ আবেদনকে বাড়ায় না কমায়? কমেন্টে জানান!

রাজকীয় বেগুনি আর বিদ্রোহী কালোর খেলা!

ডং লিন্যুয়ের এই ছবিগুলো দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে! যে ভাবে এই মডেলটি তাঁর নাচের প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে প্রতিটি পোজকে রেনেসাঁ ভাস্কর্যে পরিণত করেছেন - তা সত্যিই অবাক করার মতো।

ফটোগ্রাফির গোপন টিপস

আমি যখন শুটিংয়ের সময় -০.৭ এক্সপোজার ব্যবহার করি, সবাই বলে ‘ওটা কি ভুল হয়েছে?’ কিন্তু এই ছবিগুলো প্রমাণ করলো - ডার্ক ফেব্রিকের ডিটেইল আর গোল্ডেন স্কিন টোন একসাথে সম্ভব!

কেমন লেগেছে আপনাদের? নিচে কমেন্টে জানান!

## আলো-ছায়ার খেলা নাকি ফ্যাশনের ফাঁদ?

শর্মিন আপার এই ফটোশুট দেখে আমার মনে হলো—এটা কি আসলেই ‘কম হল বেশি’ নীতির উদাহরণ, নাকি ক্যামেরা এঙ্গেলের জাদু? যে লেসের ডিটেইলগুলো ধরা পড়েছে, তাতে তো প্যারাসুট সেলাই করলেও চলবে!

## গরম টপিক: এথিক্স vs এক্সপ্রেশন

ভোগ এশিয়াকে খুশি করতে গিয়ে শর্মিন ভুলেননি মডেলের সম্মানের কথা। আমরা কি পারি একটা ‘লিঞ্জারি আর্ট’ এক্সিবিশন চালু করতে ঢাকায়? কমেন্টে লিখুন—এই শিল্প নাকি শুধু ‘হট’ কন্টেন্ট? 😉

আলোছায়ার নাচন

ম্যাগির রেশমী শাড়িতে আলোর খেলা দেখে আমার চোখ ছানাবড়া! শর্মিন আপু যে ভাবে আলো-ছায়ার সমন্বয় করেছেন, তাতে মনে হচ্ছে মডেল নিজেই একটা জীবন্ত ম্যান্ডালা।

টেকনিক্যাল জিনিয়াস

f/4 এ শট নিয়ে স্কিন টেক্সচার রাখা আর ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করা - এটা তো আমাদের ঢাকাইয়া ফটোগ্রাফারদের জন্য নতুন কিছু না! কিন্তু ওই ১/৪ CTO জেলের ব্যবহারটা আসলেই মাস্টারস্ট্রোক।

ইমেজিনেশনই আসল ইরোটিকা

শর্মিন আপুর কথাটা মনে পড়ছে - ‘সবচেয়ে ইরোটিক অর্গান হলো কল্পনা’। এই ফটোশুটটা তারই প্রমাণ! আপনারা কী মনে করেন? কমেন্টে জানান!

লাল সিল্কের জাদু

আই জিয়াওকিংয়ের এই ছবি দেখে মনে হলো, সে শুধু মডেল নয়, একজন রঙের যাদুকর! লাল সিল্ক আর কংক্রিটের কনট্রাস্ট এতটাই নিখুঁত যে ফিল্টার লাগানোর দরকারই পড়েনি। আমার ফুজি ক্যামেরাও এই দৃশ্যে মুগ্ধ!

সাহসিকতার জ্যামিতি

হাই স্লিট ড্রেস শুধু ফ্যাশন নয়, এটা একটা গণিতের মাস্টারপিস! এই ডিজাইন তার ফিগারকে আরও লম্বা দেখায়, আর পশ্চিমা এডিটররা এটাকে ক্রপ করতে চাইলেও আমরা এশিয়ানরা এর আর্টটা বুঝি!

কংক্রিট আর সিল্কের যুদ্ধ

লিঞ্জারি আর আউটডোর শুটিং? হ্যাঁ, এখানে সেটাই হয়েছে! পুরানো কার বনাম মসৃণ সিল্ক - এক কথায় ইয়িন-ইয়াং এর মতো ব্যালেন্স।

প্রো টিপ: মধ্যাহ্নের রোদ সাধারণত ছবি নষ্ট করে, কিন্তু এখানে তা বারোক পেইন্টিংয়ের মতো সুন্দর শেড তৈরি করেছে!

এই ছবিগুলো দেখেই আমি কর্পোরেট হেডশট ছেড়ে এক্সপ্রেসিভ পোর্ট্রেইটে চলে এসেছি। যখন একজন মডেল তার নিজস্বতা এভাবে প্রকাশ করে, ক্যামেরা তখন只是个见证者!

আপনাদের কী মনে হয়? কমেন্টে জানাবেন!

সাদা টি-শার্টের জাদু

এই যে সাদা টি-শার্ট আর ছোট স্কার্টের কম্বিনেশন, এটা যেন চেফ’স কিসের মতো পারফেক্ট! কিন্তু আসল হিরো তো সেই শিয়ার কালো স্টকিংস - এগুলো এক্সেসরি নয়, একটা পূর্ণাঙ্গ স্টেটমেন্ট!

আলোর খেলা

আমি একজন ফটোগ্রাফার হিসেবে সবচেয়ে মুগ্ধ হয়েছি আলোর ব্যবহার দেখে। ক্যাথরিনের কার্ভগুলিতে আলো যেভাবে লেপটে আছে, তা দেখে মনে হচ্ছে আলো নিজেই তার প্রেমে পড়েছে!

আত্মবিশ্বাসের ছটা

এটা শুধু ‘সেক্সি’ লাগানোর ব্যাপার না। এই ধরনের ফটোশুটে একটা গভীর আর্টিস্ট্রি লুকিয়ে থাকে - কীভাবে কাউকে একইসাথে ভালনারেবল এবং পাওয়ারফুল দেখানো যায়। ক্যাথরিন এই আর্ট মাষ্টার করেছে!

তো তোমাদের কী মনে হয়? এই ফটোশুটের কোন অংশটা তোমাদের সবচেয়ে বেশি টানে? 😉

কালো জালের জাদু!

ওয়াং চুক্সুয়ানের এই কালো জালের পোশাকটা দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে! এত সূক্ষ্মভাবে আকর্ষণ করা যে, ব্রুটালিস্ট কংক্রিটের পেছনেও মডেলটাকে স্বর্গীয় দেখাচ্ছে।

গোল্ডেন রেশিও নাকি গোল্ডেন চ্যান্স?

এই শ্যুটিংয়ে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো - প্রতিটি কাটআউট ঠিক মডেলের মাসলের সঠিক জায়গায়! এত নির্ভুল যে মনে হয় ফটোগ্রাফার বেচেন এরিয়াস গণিতের প্রফেসর ছিলেন আগে!

আপনাদের কি মনে হয়? এই ‘কালো থাই-হাই’ আসলে আমাদের ঢাকাইয়া সিল্কের আধুনিক সংস্করণ না কি? কমেন্টে জানান!

আলো আর ফ্যাব্রিকের নাচ ওয়াং ইউচুনের ফ্লোরাল বডিস্যুট সিরিজ দেখে প্রথমেই চোখে পড়েছে আলো-ছায়ার এই অসাধারণ খেলা! যেন শরীর হয়ে গেছে ক্যানভাস, আর জরি কাপড়টা বাতাসের মতো হালকা।

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মিলন মজার বিষয় হলো, পশ্চিমা ডিজাইনের এই পোশাকেও আছে প্রাচ্যের ছাপ। সেই বিশেষ ভঙ্গিটা দেখেছেন তো? পুরো ইনক পেইন্টিংয়ের মতো!

[ইমোজি: 🔥]

কেমন লাগলো আপনাদের? নিচে কমেন্টে জানান!

কাপড়ে ঢাকা সৌন্দর্যের ফিলোসফি!

ভাইজান, এই ফটোগ্রাফার তো বলছেন জিন্স-টিশার্ট পরা মডেল দিয়েই সবচেয়ে সেক্সি ছবি তুলতে! আমাদের দেশী সালোয়ার কামিজও যে কত হট হতে পারে - এইটা আমরাই জানতাম না! 😂

‘না দেখিয়ে দেখানো’ এর কলাকৌশল

সূর্যাস্তের আলোয় কারও গলার হার জ্বলজ্বল করা >>>>泳衣 পরা শতাধিক ফটো। আমাদের শর্মিলা আপার কথাই মনে পড়ে যায় - “বউটা শাড়ি পরেই তো সবচেয়ে আকর্ষণীয়”!

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে লিখুন - সালোয়ার কামিজ নাকি শাড়ি, কোনটায় বেশি “সেনসুয়াল” ভাইবা?

ফটোগ্রাফি নাকি কালো জাদু?

এই ছবিগুলো দেখে আমার হাসবো নাকি মুগ্ধ হবো বুঝতে পারছি না! @GentleSoft-এর গায়ে যে কালো জালি জড়ানো, তাতে মনে হলো কেউ যেন আলোর উপর দিয়ে কাটিং চালিয়েছে।

শ্যাডো গেম

ফটোগ্রাফার ভাইয়া তো শ্যাডোর সাথে এমন খেলেছেন, আমার বাচ্চাদের লুকোচুরি খেলার কথা মনে পড়ে গেল! প্রতিটি জালির প্যাটার্ন যে নিজেই একটা শিল্পকর্ম হয়ে গেছে - এটা দেখে আমার পুরোনো “নকশিকাঁথা”ও হিংসা করবে!

[ইমোজি: 😂+👌]

কেমন লাগল তোমাদের? নিচে কমেন্টে জানাও - এই স্টাইল আমাদের ঢাকাইয়া মেয়েদের上也试试 করা যায়না কি?

ফটোগ্রাফির পেছনের গল্প

হানি’র এই লেস ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে আলো নিজেই নাচছে! সেই ভেনিসিয়ান ব্লাইন্ডের ফাঁক দিয়ে পড়া সোনালি রোদ আর আমাদের ঢাকাইয়া মডেলের গ্রেস…উফ!

ক্যামেরা টেকনিক না জাদু?

শর্মিন আপু Phase One দিয়ে যা বানিয়েছে, তাতে মনে হয় না সাধারণ ক্যামেরায় এমন শট সম্ভব। ISO 50 এ এই ডিটেইল? এটা যেন ফটোগ্রাফি নয়, পেইন্টিং!

আপনার ভোট চাই

এই লুকটা বেশি সুন্দর নাকি পূর্ববর্তী কালেকশন? কমেন্টে জানান!

ফটোগ্রাফির জাদুকরী

কালো জালির স্টকিংস নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বুঝলাম, এটা শুধু ফ্যাশন নয় - এক জীবন্ত ভাস্কর্য! আমার ক্যামেরা যখন সেই নিখুঁত লেস প্যাটার্ন ধরে, মনে হয় আলো-ছায়ার সাথে খেলছে কবিতা।

টেকনিক্যাল টিপস

বড় অ্যাক্টাবক্স + সিলভার রিফ্লেক্টর = পারফেক্ট শট! (আর মডেলদের বলুন ৩০ মিনিট আগে লোশন দিতে - শুষ্ক ত্বক আলোকে ঠকায়!)

আসল ম্যাজিক কখন?

যখন মডেল ‘সেক্সি’ হওয়ার চেষ্টা বাদ দিয়ে স্বাভাবিক হয় - যেমন জানালা দিয়ে তাকিয়ে আচমকা স্টকিং ঠিক করা। সেই মুহূর্তই সোনা!

কে কে দেখেছেন এমন কালো জালির আলোকচিত্র? কমেন্টে জানান!

সাব্রিনার ফটোগ্রাফিতে ফিরে আসা দেখে মনে হচ্ছে সে নতুন করে জন্ম নিয়েছে!

এই কালো লেস আর ফিশনেট স্টকিংস শুধু ফ্যাশন নয়, এটা একটা পাওয়ার মুভ। হুপারের ছায়ার নাচ আর চাইনিজ পোরসেলিনের ভঙ্গিমা মিলিয়ে সে কি না করছে!

প্রো টিপ: দেখেছেন কিভাবে তার ডেকোলেটেজ কাটআউটগুলো ঠিক তার B84 ফ্রেমের সাথে মিলে গেছে? এটা কোনো কাকতালীয় ব্যাপার না, আমরা ফটোগ্রাফাররা এটাকে বলি ‘ডাইরেকশনাল মডেস্টি’ - একধরণের শিল্পকৌশল!

৬ বছর পর এই রিটার্নে সাব্রিনা শুধু তার বয়সই বাড়াননি, তার আর্টও পরিণত হয়েছে। এবারের শ্যুটে তার চোখের দৃষ্টিতে আছে পরিপক্বতার ছাপ, পোজগুলোতে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা।

আপনাদের কী মনে হয়? এমন সেন্সুয়াল ফটোগ্রাফি কি সত্যিই এমপাওয়ারিং যখন মডেল নিজেই ন্যারেটিভ কন্ট্রোল করে? কমেন্টে জানান!