ফটোগ্রাফির জেন দর্শন

এই সিরিজটি দেখে মনে হলো আলো-ছায়ার খেলাটাই আসল নায়ক! ভোগ এশিয়ার জন্য কাজ করা ফটোগ্রাফারের মতো ‘কম দেখাতে বেশি বোঝানো’র এই কলাকৌশল বাংলার রূপকথার মতো।

আমার ক্যামেরা বনাম ফেসবুক সেলফি

প্রাকৃতিক আলোতে তোলা এই ছবিগুলো দেখে আমার ফোনের ‘বিউটি মোড’টা লজ্জা পেয়ে গেছে! ফেজ ওয়ান ক্যামেরায় তোলা প্রতিটি শেড যেন কবিতার একটি লাইন।

যুবকের সাহসিকতা

২০ বছর বয়সী মডেলের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা শুনতে পাচ্ছি? আমার তো মনে হচ্ছে ওই বয়সে আমি শুধু এক্সামের চিন্তায় এই রকম আর্টিস্টিক হতেই পারিনি!

আপনাদের কী মনে হয়? নিচে কমেন্টে লেখুন - আপনি কি এই সূক্ষ্ম ইন্দ্রিয়তার শিল্প পছন্দ করেছেন, নাকি বলবেন ‘আরে এটা তো আমার চাচীরও পার্টির ফটোর মতো!’ 😄

অফিসের নিয়ম ভেঙে গ্ল্যামার

সিসিলিয়ার এই সিরিজ দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে! একজন অফিস লেডিকে এতো সেক্সি ভাবে কে Captures করে বলুন তো?

চশমাই আসল হিরো

ফ্রেম #১৭ এ যে চশমাটা, সেটা শুধু Accessories না - এটা যেন একঝলক ইশারা “দেখছো তো আমার পাওয়ার?”. ঠিক যেন আমাদের ঢাকার রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের হ্যান্ড জেসচার!

প্রযুক্তির কবিতা

অফিসের ঠান্ডা আলো আর গরম Skin Tone এর খেলায় মনে হচ্ছে ইয়িন-ইয়াং এর ফটোগ্রাফিক ভার্সন। আপনিও কি এই Contrast দেখে মুগ্ধ?

[কমেন্টে জানান - আপনার অফিস Look কেমন হওয়া উচিত?]

এই ছবিগুলো দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে!

আলো-ছায়ার এই খেলা কি সুন্দরভাবে ধরা হয়েছে - কালো সিল্কের উপর আলোর নাচন যেন কবিতার মতো। অ্যানির পোজ না, আসল ম্যাজিক তো সেই আনকোডেড মুহূর্তগুলোতেই, যখন স্ট্র্যাপ ঠিক করতে গিয়ে হাসি ফুটে উঠেছে!

এত হিসাব করে White Balance সেট করার পরও কি কেউ বলতে পারবে এটা ‘ফিল্টার’? আমাদের ফটোগ্রাফার দিদি তো আসলে জাদুকর!

[ইমোজি: 🔥] কেমন লাগল বলুন তো? আমি তো আর ফোকাস রাখতে পারছি না!

আলো আর কাপড়ের খেলা

এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে ফটোগ্রাফার Fi Fei আসলে জাদুকর! সাদা শিরশার্টের মাধ্যমে নারী দেহকে কীভাবে একটা আর্ট পিসে পরিণত করা যায় তা দেখিয়ে দিয়েছেন।

আমাদের সংস্কৃতিতে সাদা রঙ

পশ্চিমারা সাদাকে শুদ্ধতা বলে, আমরা কিন্তু জানি এর গভীর অর্থ। এখানে সাদা শার্ট শুধু ফ্যাশন নয়, একটা ফিলোসফি!

কেমন লাগলো এই আর্টিস্টিক অ্যাপ্রোচ? কমেন্টে জানাও!

আলোর খেলা: রেনার বেগুনি পোশাকটা দেখে মনে হচ্ছে যেন আলোর সাথে একটা গোপন চুক্তি আছে! সোনালি আলোয় এটি ল্যাভেন্ডার থেকে আমেথিস্টে রূপান্তরিত হয়—যেন ম্যাজিকের মতো।

নেগেটিভ স্পেসের জাদু: ফ্রেম #24-এ তার ৩০° হেলানো অবস্থানটি দেখে মনে হল, এটি কোনো এক্সপ্লিসিট রিভিলের চেয়েও বেশি টেনশন তৈরি করেছে। আমার মতো ফটোগ্রাফারের জন্য এটা এক কথায় মাস্টারপিস!

অন্তরঙ্গ ডিটেইলস: যে গোলাপী আভা দেখা যাচ্ছে? এটি আসলে একটি জিনিয়াস মুভ। সঠিক আন্ডারগারমেন্টস প্রাইমারি সাবজেক্টকে আরও এনহ্যান্স করে—ঠিক যেমন সঠিক লেন্স ফ্লেয়ার কাজ করে।

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানান!

লাল আর কালোর মোহনীয় সমাহার

মিয়ার এই ফটোশুটে লাল লিঞ্জারি আর ব্ল্যাক স্টকিংসের কম্বিনেশন এক কথায় চমৎকার! এটা দেখে মনে হচ্ছে যেন একটা ভিসুয়াল কবিতা।

ক্যামেরার সামনে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

মিয়ার চোখ আর পোজ দেখেই বোঝা যায় সে কতটা আত্মবিশ্বাসী। তার প্রতিটি মুহূর্ত যেন একটা গল্প বলছে।

আপনাদের কী মনে হয়? এই ফটোশুট কি আপনাকে মুগ্ধ করেছে নাকি?

লাল আর কালোর সম্মোহন

মিয়ার এই ফটোশুট দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেল! লাল লিঞ্জারি আর ট্রান্সপারেন্ট কালো স্টকিংসের কম্বিনেশনটা যেন মিষ্টি ঝাল মুড়ির মতো - একদিকে বোল্ড, অন্যদিকে সেক্সি!

পোজের রাজকুমারী

৫৭টা আলাদা মুডে পোজ দিতে পারার স্কিল দেখে তো আমি হতবাক! এই মেয়েটা যেন ফটোগ্রাফির জন্য জন্মেছে - কখনও চাপল্য, কখনও গম্ভীর, সবই পরিপাটি।

আপনাদের কি মনে হয়? নিশ্চয়ই আমার মতো আপনরাও মিয়ার এই ম্যাজিক্যাল পারফরম্যান্স দেখে মুগ্ধ! কমেন্টে জানাবেন তো?

ছায়ার নাচে আত্মবিশ্বাস

নিকিউকিউর কালো জালির পোশাকটি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে যেন রবীন্দ্রনাথের কোনো অসম্পূর্ণ কবিতা! ব্যাকলাইটিংয়ের ম্যাজিকে জালির নকশা হয়ে গেছে ত্বকের উপর প্রকৃতির ট্যাটু।

ফটোগ্রাফির হাইকু

পূর্বের লজ্জা আর পশ্চিমের আকর্ষণের এই মিশেল দেখে মনে হলো - ৮৫মিমি লেন্সে বন্দী হয়েছে এক দৃশ্যকাব্য। ফ/২.৮ এপারচারে জালির প্রতিটি ফুটোই যেন গল্প বলে!

[ইমেজ: আলোর খেলা করতে থাকা এক বাঙালি মডেলের সিলুয়েট]

আপনার কী মনে হয়? এই ‘ফ্যাব্রিক পোয়েট্রি’ কি আপনাকে মুগ্ধ করলো? কমেন্টে জানান!

গ্লিসারিন স্প্রে আর হাজার টাকার লেস

ক্রিস ঝাও-এর এই ফটোশুট দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়েছে! যে মডেল গোসলখানায় গ্লিসারিন স্প্রে আর গোলাপপাতার মধ্যে এত সুন্দর ভঙ্গিমা করতে পারে, তাকে সালাম জানাই।

পূর্ব-পশ্চিমের মিশেল

লেস স্টকিংস আর শোল্ডার স্লিপ দেখে মনে হয় প্যারিসের বুটিক, কিন্তু হাতের ভঙ্গি দেখলে মনে হবে ঢাকার জামদানির নকশা!

[ইমোজি: 😂🔥]

আপনাদের কী মনে হয়? এটা কি শিল্প না শুধু ‘ইনস্টাগ্রাম ট্রেন্ড’?

ইউ ইউয়ুর এই ফটোশুট দেখে আমার চোখ আটকে গেছে! সাদা টি-শার্ট আর কালো মিনি স্কার্টের কম্বিনেশন যেন ইয়িন-ইয়াঙের মতো পারফেক্ট ব্যালেন্স তৈরি করেছে।

স্টাইলিশ কিন্তু সিম্পল এত সহজ জিনিসে এত এলিগ্যান্স! আমার তো মনে হচ্ছে এবারের ঈদে এই লুকটা ট্রাই করতে হবে।

কেউ কি জানেন এই স্টকিংগুলো কোথায় পাওয়া যায়? Asking for a friend… 😜

লেসের ভাষা বুঝতে পারলে!

মু নানার এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে না কি সাদা কাপড়ের কথা? আসলে এটা একটা সম্পূর্ণ কবিতা! যে ভাবে আলো আর ছায়া খেলা করছে লেসের ভাঁজে ভাঁজে, তাতে মনে হয় কেউ যেন বাংলার জামদানি শাড়ির ডিজাইনকে নতুনভাবে ব্যাখ্যা করছে।

ফটোগ্রাফির জাদু

সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো - যা দেখছি তার চেয়ে যা দেখানো হচ্ছে না সেটাই বেশি আকর্ষণীয়! একটুখানি কাঁধ ঢাকা দেওয়ার মধ্যেই এত রহস্য? আমার মত ফটোগ্রাফারদের জন্য এটা আসলেই শিক্ষণীয়।

আপনাদের কী মনে হয়? এই ধরনের আর্টিস্টিক ফটোগ্রাফি নাকি খুব “এক্সক্লুসিভ” লাগছে?

ছু কিই কি?

ভোগ এশিয়ার জন্য ছু কিই কিকির এই ফটোশুট দেখে আমি হতবাক! যেন আলো আর ছায়ার নাচানাচি।

সাদা ক্যানভাসে লাল থ্রেড

৩৭টি লুক মাত্র ৮ ঘণ্টায়? ভাই আমার তো শ্যুটিংয়ের আগেই ক্লান্তি চলে আসে! কিন্তু যখন সেই কম দ্য গারকনের প্লিটেড ড্রেসে মডেলকে দেখলাম - মনেই হল না এটা ফটোগ্রাফি নাকি কবিতা!

[ইমোজি: 🔥]

কেমন লাগলো আপনাদের? নিচে কমেন্টে জানাবেন!

সোনার আলোয় মোহনীয়তা

ইয়ুন এরের এই ফটোশুট দেখে মনে হচ্ছে যেন সোনালি রেশমি কাপড়ে মোড়া এক স্বপ্ন! আলোর নিখুঁত খেলায় তার প্রতিটি ভঙ্গিমা হয়ে উঠেছে শিল্পের মাস্টারপিস।

পূর্ব-পশ্চিমের মেলবন্ধন

এই ছবিগুলোতে ঐতিহ্যবাহী জামদানি নকশার সাথে আধুনিক ফ্যাশনের যে সংমিশ্রণ, তা সত্যিই অবাক করার মতো! ইয়ুন এরের ‘শাঙহাই লিটল ইয়াং মি’ উপাধিটিও কি যথার্থ না?

ক্যামেরার পেছনের গল্প

১১৮তম ফটোশুটে ইয়ুন এরের অভিব্যক্তি প্রকাশের ক্ষমতা দেখে আমি মুগ্ধ! একটি ঝলকানো দৃষ্টি কিংবা হাতের একটি নরম বাঁকই তাকে সাধারণ লিনজারি মডেল থেকে একজন শিল্পীতে পরিণত করেছে।

“সত্যিকারের সৌন্দর্য চর্মপ্রদর্শন নয়, চরিত্র প্রদর্শন” - এই কথাটি কি আরও ভালোভাবে প্রমাণ করা সম্ভব? আপনাদের কী মনে হয়?

আলোর জাদুতে সান মেংইয়াও

এই ছবিগুলো শুধু ‘সেক্সি’ নয়, এগুলো একজন নারীর আত্মবিশ্বাসের কবিতা! কালো লেসের উপর মোমবাতির আলোয় কী সুন্দরভাবে তার কলারবোন ফুটে উঠেছে - ঠিক যেমন আমাদের দাদীমার জামদানি শাড়ির নকশা!

টেকনিক্যাল টিপস? না, ধন্যবাদ!

প্রফোটা লাইটিং আর ১১০মিমি লেন্সের হিসাব-নিকাশ শুনতে চাইলে আমার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন! (মজা করছি, আসলে আমি নিজেও এসব বুঝি না!)

ইনস্টাগ্রাম অ্যালগরিদম কি বলছে?

‘লাইক’ এর বন্যা আসতে চলেছে, সেটা তো নিশ্চিত! কিন্তু আসল প্রশ্ন হলো - এই ছবি দেখে আপনার চায়ের কাপে চুমুক দেওয়ার সময় হঠাৎ থেমে গিয়েছিলেন কিনা?

[মন্তব্য বিভাগে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন!]

ফটোগ্রাফি নাকি জাদুবিদ্যা?

এই ছবিগুলো দেখে আমার মনে হচ্ছে ফটোগ্রাফার ভাইয়া আসলে আলোর জাদুকর! মডেলের শরীরে আলো-ছায়ার যে খেলা, তাতে মনে হয় গালিবের কোনও গজল লিখছে ক্যামেরা দিয়ে।

সাদা জামার ম্যাজিক

সাদা লিঞ্জারিতে মডেলকে দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম এটা কোন স্বপ্ন না কি! আলোর নাচানাচি এমন যে প্রতিটি ফ্রেম কবিতার একটা লাইন হয়ে গেছে। তোমরা কী বলো? এই সৌন্দর্য ধরতে পারলে নোবেল প্রাইজ দিতে হবে না?

[ইমোজি: 🔥🤳]

ধূসর রঙের জাদু

সঙ্গ-কিকির এই ফটোশুট দেখে আমার চা খাওয়ার সময় চমকে উঠতে হয়েছিল! ধূসর রঙ এতটা আবেগপূর্ণ হতে পারে তা আগে জানতাম না।

মোজার অজানা ইতিহাস

আজকালকার ফটোগ্রাফাররা মোজাকে গুরুত্ব দেয় না, কিন্তু এখানে তো মোজাই হয়ে গেছে প্রধান তারকা! লেগ লাইন ঠিক যেন কবিতার লাইন…

“ভাল ফটোগ্রাফি সৌন্দর্য চিৎকার করে না - সম্ভাবনার ফিসফাস শোনায়”

আপনার কী মনে হয়? এই মনোক্রোম প্যালেট আপনাকে কী অনুভূতি দেয়?

আলোর নাচ

এই ছবিগুলো দেখে আমার মনে হলো, জামদানি শাড়ির জ্যামিতির সাথে কালো লেসের মেলবন্ধন যেন এক নতুন কবিতা লিখছে!

আয়নার খেলা

মডেলের সেই দৃঢ় দৃষ্টি আর আলোর খেলা দেখে মনে হচ্ছে, আত্মবিশ্বাস আসলেই সবচেয়ে সুন্দর পোশাক - বিশেষ করে যখন তা ফটোগ্রাফার এর মতো কারও লেন্সে ধরা পড়ে!

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানান!

ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধন মিয়েকো লিনের সাবাহ সিরিজ দেখে আমার চোখ ছানাবড়া! গোলাপি চীনা চেলংসামের সাথে ট্রপিকাল গাছপালা? এই কম্বো তো বাংলার জামদানি শাড়ির মতোই সুন্দর!

আলোয় খেলা সাংস্কৃতিক বার্তা গোল্ডেন আওয়ারে ঐতিহ্যবাহী হেয়ারস্টাইল আর ফিশনেট ডিটেইলের কন্ট্রাস্ট? আলো নয়, এটা একটা পূর্ণাঙ্গ কবিতা!

এখন আপনার পালা এই ছবিগুলো কি পূর্বের নারীত্বের স্টিরিওটাইপ ভাঙছে নাকি নতুনভাবে তৈরি করছে? কমেন্টে জানাবেন!

এই ফটোশুট দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে! সৌন্দর্যের সংজ্ঞা বদলে দিল একজন সাহসী মডেল আর এক ঝলক সোনালি আলো।

যখন চোখ কথা বলে

৪৫টি ফ্রেমে ৫ রকম লুক - কিন্তু প্রতিটাতে যে আত্মবিশ্বাস, তাতে বলাই যায় “পরিমাপের স্কেলে ধরা পড়বে না এমন জিনিসই আসল ম্যাগনেটিজম”!

আমার মতো যারা ডাকায় ফ্যাশন ফটোগ্রাফি করেন, তাদের জন্য এটা একটা মস্তিষ্কঘুরানি প্রশ্ন: “এতদিন আমরা কি ভুল ঠিকুজি নিয়ে বসেছিলাম?”

কমেন্টে জানাও - কোন ছবি তোমার সুন্দরতার ধারণাকে উল্টে দিয়েছে?

সাদা আর কালোর খেলা

এই কম্বিনেশনটা কি ম্যাজিক নাকি? একটা সাদা শার্ট আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশন যেন এক টুকরো আর্ট! আমার লেন্সের সামনে যখন মডেলরা এই লুক নিয়ে আসে, তখন মনে হয় আলো-ছায়ার এক কবিতা লিখছি।

গোল্ডেন আওয়ারের জাদু

সন্ধ্যার আলোয় সাদা কাপড়টাকে এমন দেখায় যেন কেউ আলোর চাদর গায়ে জড়িয়েছে! আর কালো স্টকিংসের ফাঁক গুলো যেন রহস্যের ইশারা দেয়।

আপনাদের মতামত?

আপনারা কী মনে করেন এই লুক সম্পর্কে? নাকি আপনিও এরকম কোন ছবি তুলেছেন? কমেন্টে জানান!

আলো-ছায়ার খেলা

কুরায়ুকি ইউকারির এই ফটোসেট দেখে আমার চোখ জুড়িয়ে গেল! জাপানি ‘ক্লিন স্টাইল’-এর এই মাস্টারপিসে শিশুসুলভ মাধুর্য আর পরিণত নারীত্বের মিশেল দেখে মনে হলো,

আমাদের ঢাকাইয়া জামদানি

আমার জামদানি শাড়ির কাজের মতোই এখানে প্রতিটি ফ্রেমে রয়েছে নিখুঁত হিসাব। পশ্চিমারা এটাকে ভুল বুঝতে পারে, কিন্তু আসলে এটা সেই ‘বাঙালি মেয়ের আধুনিক রূপ’!

[ইমোজি: 😉] আপনাদের কী মনে হয়? কমেন্টে জানান!

কালোতে কালো কি এমন জাদু!

নিকিউকিউ এর এই মনোক্রোম সিরিজ দেখে মনে হলো, আলো-আঁধারের এই খেলায় সে সত্যিই এক জাদুকরী! সেই ১৫৮ সেমি ফ্রেমে কত শেডের কালো - চারকোল থেকে গ্রাফাইট, সবই যেন এক সুতোয় বাঁধা।

আলোর নাচন

একটা মাত্র B10 লাইট আর রাইস পেপার দিয়ে যে ‘ইঙ্ক ওয়াশ’ ইফেক্ট তৈরি করা হলো - ওয়েস্টার্ন ফটোগ্রাফাররা চমকে যাবে! আর স্কার্টের ড্রেপ এডজাস্ট করতে ৪৭ মিনিট? এই পারফেকশনিজমই তো আসল ART।

তোমরা কী বলো?

এই ছবিগুলো দেখে কার না মনে হবে - ‘বাহ! এক্সপ্লিসিট না দেখিয়েও যে এত ইরোটিক হওয়া যায়!’ কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানান!

পোশাকে বিপ্লব!

সাবরিনার এই কালো স্যুট আর লাল লেসের কম্বিনেশন দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই প্রেমে পড়ে গেছে! অফিসের ফর্মাল ড্রেসে এত সেক্সি টুইস্ট কে দেবে বলুন?

টেকনিকাল ম্যাজিক:

• আলোর খেলায় তার শরীরটা যেন কবিতার লাইন
• সেই মেটালিক থ্রেডগুলো দেখেছেন? অফিসের নিয়ম কানুনের নিচে লুকানো আগুন!

সত্যি বলতে, #43 নম্বর ছবিটা দেখলে চুমু খেতে ইচ্ছা করে! আপনাদের কী মনে হলো - এই মডেল কি বোর্ডরুমের রানী নাকি চায়ের দোকানের ম্যাগনেট?

[ইমোজি: 🔥]

কালো জালের ম্যাজিক

ইয়াং চেনচেনের এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে, কালো জাল শুধু পোশাক নয়, এটি একটি কবিতা! ফ্রেম #17-এ সকালের আলো যে ভাবে তার হাতার জালি দিয়ে ফুটে উঠেছে, তা দেখে মনে হয় যেন আলোর সাথে অন্ধকারের এক নাচ চলছে।

ঠান্ডা আর গরমের খেলা

হরবিনের -15°C তাপমাত্রায় এই শুটিং কি অসাধারণ! #9 ফ্রেমে চায়ের কাপ থেকে বের হওয়া বাষ্প আর চেনচেনের মাছের জালের মতো পোশাকের মধ্যে যে কনট্রাস্ট, তা সত্যিই মন কেড়ে নেয়।

অসম্পূর্ণতার সৌন্দর্য

আমার প্রফেসর বলতেন, ‘পরিপূর্ণতা আকর্ষণীয়তার শত্রু’। #79 ফ্রেমটি তারই প্রমাণ - যেখানে স্টকিং-এর একটি ছেঁড়া অংশ বিদ্যুতের মতো তার পায়ে লেগে আছে। এই ছোটখাটো ত্রুটিগুলোই তো আসল সৌন্দর্য তৈরি করে!

আপনার কী মনে হয়? এই কালো জালের কবিতার মতো ছবিগুলো আপনাকে কীভাবে ছুঁয়ে গেছে?

এই ফটোশুট দেখে মনে হচ্ছে আলো আর কাপড়ের মধ্যে একটা রোমান্টিক সম্পর্ক চলছে! 😂 Xu Lizhi-এর এই সিরিজে সত্যিই আলো আর ছায়ার খেলা অসাধারণ। হার্বিনের ঠাণ্ডা হাওয়ায় সেই নাইলনের টাইটস গুলো কিভাবে মডেলের পায়ে দ্বিতীয় চামড়ার মতো লেগেছে!

টেকনিক্যালি অ্যামেজিং: জানালার আলো দিয়ে সেমি-ট্রান্সপারেন্ট ফ্যাব্রিককে ভেতর থেকে জ্বলতে দেখা যাচ্ছে - রেনেসাঁ যুগের চিত্রশিল্পীরাও এটা দেখে হতবাক হতো!

কে বলেছে ফটোগ্রাফি শুধু ছবি তোলা? এখানে তো পদার্থবিজ্ঞান আর ফ্যাশনের মিলন ঘটেছে! আপনাদের কী মনে হয়? কমেন্টে জানান!

আলো আর জলের খেলা

এই ছবিগুলো দেখে আমার মনে হচ্ছে, কিমি শুধু স্নান করেননি, আলো আর জল নিয়ে একটা ম্যাজিক শো করে বসে আছেন! সাদা কাপড় আর টালির দেওয়ালের মধ্যে যে আলোর খেলা, তা দেখে আমি নিজেও আমার ক্যামেরা নিয়ে বাথরুমে ঢুকে পড়তে চাই।

টেকনিক্যাল ম্যাজিক

ফটোগ্রাফার যে ওয়াটার ড্রপগুলোকে এত সুন্দর করে ধরেছেন, তা দেখে আমি হিংসায় পাগল! আমরা সাধারণ লোকেরা তো এই ড্রপগুলোকে মুছেই ফেলি, আর এরা এগুলোকে আর্ট বানিয়ে ফেলেছেন!

মজার কথা

এই ছবি দেখে কি আপনাদেরও সাদা কাপড় পরে বাথরুমে ফটোশুট করার ইচ্ছা হচ্ছে? নাকি শুধু আমারই হচ্ছে? কমেন্টে জানান!