বাঘের গর্জন নয়, ফিসফিস!

কারিনা ড্রিমের এই এডিটোরিয়াল দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই প্রেমে পড়ে গেছে! চিতাবাঘের ছাপ আর কালো লেসের এই কম্বিনেশনটা এমনভাবে ক্যাপচার করা হয়েছে যে তা শুধু সেক্সি নয় - এটি একটি ভিজ্যুয়াল কবিতা।

আলোর খেলা

গোল্ডেন আওয়ারে তোলা এই শটগুলির হাইলাইটগুলি সত্যিই ম্যাজিক্যাল। জানেন কি? সেই স্টকিংস থেকে স্লাইড হয়ে আসা আলোগুলো কোনো রিটাচিং নয় - এটি pure ফটোগ্রাফির জাদু!

আপনাদের কী মনে হয়? কারিনার চেয়েও কি তার ট্যাটু বেশি ফটোজেনিক?

লিঙ্গারি নয়, আত্মবিশ্বাসের গল্প

মিল্ক ডামেং-এর ছবিগুলো দেখে মনে হলো, লিঙ্গারি শুধু ফ্যাশন নয়, এটি একটি শক্তিশালী অভিব্যক্তি! তার রেইজড আইব্রো আর হাফ-ইটেন ডাম্পলিং যেন বলছে, ‘আমি যা খুশি তা-ই হতে পারি!’

আলোই সবচেয়ে বড় মেকাপ

ফটোগ্রাফির জাদুটা হলো লাইটিং এ। হার্ড রিম লাইট আর ডিফিউজড গ্লোর মাধ্যমে সিল্কের স্ট্র্যাপগুলোকে Armor বানানো যায় – ঠিক যেমনটা আমি আমার মাস্টারক্লাসে শেখাই!

চপস্টিক প্যারাডক্স

রিস্কি আউটফিটের মধ্যেও একটি সাধারণ চপস্টিক কীভাবে পুরো ইমেজকে grounded রাখে – এটি আসলে cultural anchoring এর এক অনন্য উদাহরণ।

শেষ কথা: আসল আর্ট কি পরা আছে তা নয়, বরং কি প্রকাশ পাচ্ছে তাতে! আপনাদের কী মনে হয়? কমেন্টে জানান!

ফটোগ্রাফি কি শুধুই বাহ্যিক সৌন্দর্য? এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে না!

নারীর শক্তি ও কোমলতার সমন্বয়

লে-লেইয়ের এই শুটে নীল লিঞ্জারি আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশন যেন বলছে - ‘আমি ভঙ্গুরও, আবার অপ্রতিরোধ্যও!’ আমাদের সমাজে নারীদের এই দ্বৈত পরিচয় ক্যামেরায় ধরা পড়েছে অসাধারণভাবে।

আলোর খেলা

ঠাণ্ডা টোনের আলো ব্যবহার করে ফটোগ্রাফার যে মায়া তৈরি করেছেন, তা দেখে আমার মনে পড়েছে রবীন্দ্রনাথের সেই কবিতার লাইন - ‘আলো এবং ছায়ার খেলা’। আসলে ফটোগ্রাফি তো আলোর মাধ্যমেই আঁকা কবিতা!

অন্তরের কথা

যারা এগুলোকে শুধু ‘সেক্সি’ ছবি ভাবছেন, তারা একটু গভীরে দেখুন! প্রতিটি পোজে আছে আত্মপ্রকাশ ও আড়াল করার দারুণ সমন্বয়। ঠিক যেমন আমরা প্রতিদিন নিজেদের উপস্থাপন করি বিশ্বাস的面前。

এখন বলুন তো, আপনারা কী ভাবছেন? কমেন্টে জানান!

এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে যেন সাদা লেইস শুধু কাপড়ই না, একটা আর্ট ফর্ম! আলো আর ছায়ার খেলা এত সুন্দরভাবে ধরা পড়েছে যে মনে হয় এটি একটি কবিতা।

প্রাকৃতিক আলোর জাদু: জানালার পাশ দিয়ে আসা আলোটা যেন মডেলের শরীরে নাচছে! এমনকি লেইসের প্রতিটি থ্রেডও দেখা যাচ্ছে - ফটোগ্রাফারের দক্ষতা হাতেনাতে প্রমাণিত।

অল্পতে বেশি: মডেলের সরল পোজ আর মিনিমালিস্ট ব্যাকগ্রাউন্ড সত্যিই ‘less is more’ কথাটাকে জীবন্ত করে তুলেছে। এই ছবি দেখে আমার নিজেরই একটা সাদা লেইস চেমিস কেনার ইচ্ছে হলো!

আপনাদের কী মনে হয়? এই ধরণের ফটোগ্রাফি কি আপনাকে גם মুগ্ধ করেছে?

সাদা কাপড়ে কি ভূত থাকে?

জিয়াং নিয়ানইয়ুর এই ফটোশুট দেখে আমার চক্ষু চড়কগাছ! সাদা কালো এর কম্বিনেশন এত সুন্দর হতে পারে তা আগে জানতাম না। ফি-ফেই এর ক্যামেরায় নাইলন স্টকিংগুলো যেন চাঁদের আলো হয়ে গেছে!

ফ্রেম #১২ এর রহস্য

মডেলের গোলাপী আঙুলের কার্লটা দেখেছেন? এত ছোট ডিটেইল এতো বড় একটা ইমোশন যোগ করে দিয়েছে! আমাদের ওয়ার্কশপের ছাত্রীরা $৮০০ দিয়ে শিখতে আসে এমন জিনিস।

আপনার কী মনে হয়? এই স্টাইলের ফটোগ্রাফি বাংলাদেশের মডেলদের সাথে করলে কেমন হবে? কমেন্টে বলুন!

ধূসর রঙের জাদু

সাবরিনার এই ধূসর বডিকন ড্রেস দেখে আমার চোখ ছানাবড়া! আলো-ছায়ার খেলায় সে যেন এক জীবন্ত মূর্তি। ফটোগ্রাফার ফ্যান জিয়াহুই কি অসাধারণ কাজ করেছেন!

পরিমাপ নয়, আবেগ

B84-W60-H88 মাপ দেখে মুগ্ধ হবো নাকি? না ভাই, তার চোখের সেই “চাঁদের মতো কোমল” দৃষ্টিই তো সব! এই শুটটি প্রমাণ করল সৌন্দর্যের সংজ্ঞা এখন শুধু অঙ্কের খেলা নয়।

[ইমোজি: 😍]

কেমন লাগল আপনাদের? নিচে কমেন্ট করে জানান!

এই ছবিগুলো দেখে আমার চোখ জুড়িয়ে গেল! লাল আর কালোর এই অনবদ্য মেলবন্ধন যেন এক জীবন্ত কবিতা।

মডেল নিনা কি ভাবে রাজকন্যা থেকে রানি হয়ে উঠলেন

৭৪টি ফ্রেমে ধরা পড়েছে তাঁর রূপের ঝলকানি। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়েছেন - ৭৪টি! এতগুলো ছবি তোলার পরও তাঁর ধৈর্য্য দেখে আমি মুগ্ধ।

গোল্ডেন আওয়ারের জাদু

প্রাকৃতিক আলোয় তাঁর কার্ভগুলো এমনভাবে ধরা পড়েছে যে মনে হচ্ছে আলো নিজেই তাঁর সৌন্দর্যের গুণগান করছে। ফটোগ্রাফারের চোখ দিয়ে দেখা এই দৃশ্যগুলো সত্যিই অতুলনীয়!

আপনারা কি কখনও এমন শৈল্পিক কন্ট্রাস্টের ছবি তুলেছেন? নিচে কমেন্ট করে জানান!

ফ্যাশনের ইয়িন-ইয়াং

সাদা শার্ট আর কালো স্টকিংসের কম্বিনেশনটা যেন এক জাদু! ফেই ফেই যখন আমাকে ইয়ারুর ১৩তম ফটোশুটের জন্য বললেন, তখনই বুঝে গিয়েছিলাম এটাকে ক্লিশে থেকে উঠিয়ে আনতে হবে।

টেকনিক্যাল পোয়েট্রি

গোল্ডেন আওয়ারে Phase One XT সিস্টেম দিয়ে শুট করেছি। শার্টের semi-transparency ত্বকে প্রাকৃতিক গ্রেডিয়েন্ট তৈরি করেছে। আর সেই থাই-হাই স্টকিংস? ওরা যেন দ্বিতীয় চামড়া!

কালচারাল ক্রসরোড

ইয়ারুর সাথে কাজ করতে গিয়ে শিখলাম কিভাবে টোকিওর অফিস লেডিরা ডিসক্রিটলি তাদের গার্টার এডজাস্ট করে। এই সাধারণ মুহূর্তগুলোই তো আসল ম্যাজিক!

প্রো টিপ: স্টকিংসকে দ্বিতীয় চামড়ার মতো দেখাতে বডি অয়েল লাগান। ষ্টুডিও লাইটে এটি যুবক ত্বকের মত দেখাবে!

এই ছবিগুলো কি আপনার ভালো লেগেছে? কমেন্টে জানান!

নীলের যাদুকরী শক্তি

এই নীল লেস চেমিজ দেখে মনে হচ্ছে যেন আকাশ টুকরো করে এনে পরানো হয়েছে! প্যানটোন ১৯-৪০৫২ টিসিএক্স রঙটি এশিয়ান ত্বকের সাথে এমন একটা ম্যাজিক করে যে দেখলে মনে হয় মডেল নিজেই আলো বিকিরণ করছে।

ফটোগ্রাফির দার্শনিকতা

ফটোগ্রাফার ভাইয়া ‘পীচ ফাজ লাইটিং’ ব্যবহার করে যা বানিয়েছেন, তা দেখে মনে হচ্ছে সকালের কাঁচা আলো সরাসরি ছবিতে ঢুকেছে। শালীনতার সীমা না ছাড়িয়েও যে কী সুন্দর ইমেজ তৈরি করা যায় - এটি তার প্রমাণ!

যুবতীদের এই বয়সটা

২২ বছর বয়সী এই মডেল যখন স্ট্যাপ ঠিক করছিলেন, সেই মুহূর্তটা ধরা পড়েছে ক্যামেরায় - যখন লজ্জা আস্তে আস্তে আত্মবিশ্বাসে পরিণত হচ্ছে। এই ট্রানজিশন ক্যাপচার করাই তো আসল ফটোগ্রাফির ক্লাস!

আপনাদের কী মনে হয়? এই ধরনের ছবি কি সমাজে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে পারে? কমেন্টে জানান!

সাবরিনার কালো জালের জাদু

এই ছবিগুলো দেখে আমার ক্যামেরা নিজেই লজ্জা পেয়ে গেছে! সাবরিনা শুধু একটি ফটোশুট করেননি, সে একটি ভিজ্যুয়াল কবিতা লিখেছেন। সেই কালো লেসের বডিসুটটি দেখুন - এটা কোন সাধারণ পোশাক নয়, এটা একটা স্থাপত্য নিদর্শন!

প্রফেশনাল টিপ: তার B84 ফ্রেমের সাথে ডেকোলেটেজ কাটআউটগুলোর মিল দেখেছেন? আমরা ফটোগ্রাফাররা একে বলি ‘দিকনির্দেশমূলক লজ্জা’ - যা মনোযোগ ঘুরিয়ে দেয় না, বরং নির্দেশ করে।

৬ বছর পর যখন সে স্টুডিওতে ফিরেছে, তখন শুধু একটি সুন্দর মডেলকে নয়, একজন পরিণত শিল্পীকে দেখা গেছে। তার চোখে এখন সেই শিশুসুলভ বিস্ময় নেই, আছে এক গভীর জানার তীব্রতা।

সবচেয়ে মজার ব্যাপার? #৪৭ ছবিতে সেই বিশেষ হিপ টিল্টটি আসলে চাইনিজ পোরসেলিন ফলকের থেকে অনুপ্রাণিত! কেন এমন লাগছে না?

আপনাদের কী মনে হয়? এমন সেন্সুয়াল ফটোগ্রাফি কি নারী ক্ষমতায়নের প্রতীক হতে পারে যখন বিষয়টি নিজেই নিয়ন্ত্রণ করছে? কমেন্টে জানান!

স্কুল ড্রেসে আর্টের খেলা

পান লিনলিনের এই ছবিগুলো দেখে প্রথমেই যা মনে হলো—এটা শুধু ফ্যাশন নয়, একটা বিদ্রোহ! স্কুল ইউনিফর্মকে এভাবে আর্টে পরিণত করার আইডিয়াটা অসাধারণ।

লাইটিং এর ম্যাজিক

হাই-কি লাইটিংয়ের ব্যবহার যেন ভুলবোল্টা ভাবটাকে সরিয়ে দিয়েছে। নীল-সাদার কম্বিনেশন আর ত্বকের রঙের কনট্রাস্ট—এক কথায় চমৎকার!

আপনার কী মনে হয়? এই ছবিগুলো কি শুধু সুন্দর, নাকি এর পিছনে আরও কিছু আছে? কমেন্টে জানান!

ফটোগ্রাফির নামে কবিতা!

ইয়াং চেনচেনের কালো জালিকাটা সত্যিই আলাদিনের চেরাগ! সেই #১৭ নম্বর ফ্রেমটা দেখেছেন? সকালের আলো জালির ফাঁক দিয়ে ঢুকে কলারবোনে দাবা খেলছে!

তাপমাত্রা -১৫°C, কিন্তু আবেগ ১০০°C

হরবিনের বরফে মডেলের নাইলনের পায়জামায় বাষ্পের আভা (#৯ নং ফ্রেম)। আমাদের মতো সংবেদনশীল ফটোগ্রাফারের জন্য নিখুঁত ‘অসম্পূর্ণতা’ই তো আসল সম্পদ - #৭৯ নং ফ্রেমে সেই স্টকিংয়ের সীমটাই হয়ে উঠেছে বিদ্যুতের ঝলক!

আপনার কী মনে হয়? এই ‘পরিপূর্ণতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ’ কি সত্যিই শিল্পকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে?

সাদা-কালোর ম্যাজিক

ইয়ু ইউইউর এই ফটোশুট দেখে আমার চোখ আটকে গেছে! একটা সাদা টি-শার্ট আর কালো মিনি স্কার্ট দিয়ে এত কিছুর কি সম্ভব?

টেক্সচারের খেলা

ট্রান্সপারেন্ট স্টকিংসটা আসলেই চেরি অন টপ! কটনের ম্যাট টেক্সচার আর নাইলনের গ্লোসিনেসের কম্বিনেশন দেখে মনে হচ্ছে যেন ফ্যাশনের ইয়িন-ইয়াং!

আপনাদের কি মনে হয়? এই সিম্পল লুক নিয়ে এক্কেবারে রেড কার্পেটে হাঁটা যায় না? 😉

ধূসরের রহস্য

Xu Lizhi Booty-এর এই ফটোশুট দেখে আমার চোখ ঠিকরে গেল! নীল-ধূসর পোশাকটা শুধু কাপড় নয়, একটা মুড।

নাচতে থাকা স্কার্ট

ওই সিলভার স্কার্টের মুহূর্তটুকু ক্যামেরায় বন্দী করা সত্যিই কঠিন কাজ। একদম ভাস্কর্যের মতো!

এশিয়ান সুন্দরের নতুন সংজ্ঞা

অতিরিক্ত কিছু না দেখিয়েও কিভাবে আকর্ষণীয় হওয়া যায় - Xu Lizhi Booty তা প্রমাণ করে দিলেন!

আপনাদের কী মনে হয়? কমেন্টে জানান!

আলো আর ছায়ার খেলা

রেনার এই ব্ল্যাক লিংজেরি ফটোশুট দেখে মনে হচ্ছিল যেন কবিতার একটা লাইন! আলো আর ছায়ার এই নাচানাচি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে একদম পরিপূর্ণভাবে।

মডেলের আত্মবিশ্বাস

চেন জিয়াওনুও (রেনা) যে শুধু তার ফিগারের জন্যই বিখ্যাত তা নয়, তার পোজ দেওয়ার দক্ষতাও দেখে মুগ্ধ হতে হয়! প্রতিটি মুহূর্তে সে যেন নতুন করে সংজ্ঞা দিচ্ছে ‘আত্মবিশ্বাস’ শব্দটির।

টেকনিকাল ম্যাজিক

Phase One ক্যামেরা দিয়ে তোলা এই ছবিগুলোতে শেডো এবং হাইলাইটের ডিটেইল এতো স্পষ্ট যে, মনে হবে আপনি সত্যি সত্যি স্টুডিওতে দাঁড়িয়ে আছেন! পোস্ট-প্রডাকশনে মিনিমাল রিটাচিং করে আসল সৌন্দর্যকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

এখন বলুনতো, আপনার পছন্দের ছবিটি কোনটি? নিচে কমেন্ট করে জানান!

সাদার মধ্যে সৌন্দর্যের রহস্য প্যান লিনলিনবেরের এই সিরিজে সাদা লেইস কেমন যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছে! ভোগ এশিয়ার জন্য তোলা এই ছবিগুলো দেখলে মনে হয়, প্রতিটি ফাঁকই একটা পৃথিবী। 😍

খালি জায়গাই আসল কথা ১৪ নম্বর ফ্রেমটা দেখেছেন? হাতটা ঠিক যেখানে স্টকিংয়ের কাছাকাছি, কিন্তু ছুঁয়েও দেখায়নি—এইটাই তো আসল শিল্প! জাপানি ‘মা’ ধারণাটা এখানে পুরোপুরি ফুটে উঠেছে।

টেকনিক্যাল মজা

• আলো: উত্তর দিকের জানালা দিয়ে প্রবেশ করা নরম আলো
• এক্সপোজার: ISO 50 এ তোলা হয়েছে ডিটেইল ধরে রাখতে
• পোষ্ট-প্রসেসিং: ফ্রিকোয়েন্সি সেপারেশন দিয়ে স্কিন টেক্সচার ঠিক রেখেছি

এই ক্যাট ইয়ার হেডপিসটা না দিলেও চলত, কিন্তু দিয়েই মনে হলো—‘আরে বাবা, এটা তো জিউশ!’ 😂 আপনাদের কী মনে হয়?

বেগুনি ড্রেসের রহস্য

এই ড্রেসটা দেখে মনে হচ্ছে যেন কোন জাদুকরের কাজ! রেনার এই ভায়োলেট শিফন ড্রেস গোল্ডেন আওয়ারে একদম অন্যরকম ম্যাজিক তৈরি করে। ল্যাভেন্ডার আর অ্যামিথিস্টের মিশেলে ড্রেসের রঙ বদলে যায় প্রতি মুহূর্তে!

আর্কিটেকচার নাকি ফ্যাশন?

ফটোগ্রাফির মধ্যে যে নেগেটিভ স্পেসের ব্যবহার, তা দেখে মনে হয় এটা কি ফটো নাকি আর্কিটেকচারের মাস্টারপিস? ৩০ ডিগ্রি টিল্টে হিপের যে পজিশন, তা কোনো এক্সপ্লিসিট রিভিলের চেয়েও বেশি টেনশন তৈরি করেছে!

পিঙ্কের প্যারাডক্স

অল্প একটু ব্লাশ টোনের লিঞ্জারির ঝলক? সত্যিই জিনিয়াস আইডিয়া! আমার ওয়ার্কশপে ($800/সেশন) আমি সবসময় বলি - আন্ডারগার্মেন্টস প্রাইমারি সাবজেক্টকে এনহ্যান্স করবে, কম্পিটিশন করবে না।

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানান!

ইউনিফর্ম নাকি আর্ট?

প্যান লিনলিনের এই সিরিজ দেখে প্রথমে মনে হয়েছিল স্কুল ড্রেসে কেউ মডেলিং করছে! কিন্তু আসলে এটা একটা মাস্টারপিস। সেই নীল-সাদা ইউনিফর্মকে কিভাবে আর্টে পরিণত করা যায়, সেটাই তো আসল ম্যাজিক।

লাইটিং এর খেলা

এই ছবিগুলোর সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে লাইটিংয়ে। হাই-কি ট্রিটমেন্টে সব ভুলভালাং চলে গেছে, শুধু осталось শিল্প! আমার মতো ফটোগ্রাফারদের জন্য এটা একটা মাষ্টারক্লাস।

[ইমোজি: 🔥]

কেমন লাগলো আপনাদের? কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!

ফটোগ্রাফি নাকি কবিতা?

বোয়ার লিঞ্জারি সিরিজ দেখে মনে হলো মোনোক্রোম আসলে রঙের অভাব নয় - এটা তৃতীয় এক ভাষা! যে ফ্রেমে তার উল্কিটি চ্যান্টিলি লেইসের সাথে “হাইকু” লিখছে, সেটা আমার পাগল করা DSLR কে নতুন করে চিনতে শেখালো।

টেকনিকাল জাদু?

ভেলভেট শ্যাডো তৈরির রেসিপি:

• ১/৮ সিটিও জেল দিয়ে আলোকে হাসতে শেখানো
• নেগেটিভ ফিল দিয়ে ডাইমেনশন তৈরি
• মাঝরাতে উঠে PS এ কালার গ্রেডিং (এটাই আসল টেস্ট!)

আপনার পালা!

এই সিরিজের কোন ফ্রেম আপনাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছে? নিচে কমেন্টে লিখুন - আমরা একটা পোল করবো!

আলো আর কাপড়ের যুদ্ধ

ইয়াং কেকের এই ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে, বেগুনি লেইস আর কালো স্টকিংসের মধ্যে একটা গোপন যুদ্ধ চলছে! ফটোগ্রাফার দিদি কি জাদু দেখিয়েছেন লাইটিং নিয়ে - একদম পরীর মতো আলো-ছায়ার খেলা।

টেকনিক্যাল মাস্টারি

সাইড লাইটিং দিয়ে কীভাবে নিখুঁত টেক্সচার ধরা যায়, তা এই ছবিগুলো না দেখলে বিশ্বাস হতো না। মডেলের গ্রেসফুল সিলুয়েট আর পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে, এটা কোন পোজ নয়, প্রকৃতির স্বাভাবিক সৌন্দর্য!

কমেন্টে জানাও: তোমাদের কাছে কোনটা বেশি আকর্ষণীয় - বেগুনি লেইসের রহস্যময়তা, নাকি কালো স্টকিংসের সাহসী আবেদন?

ফটোগ্রাফির নেশায় নার্স!

এই ছবিগুলো দেখে প্রথমে মনে হল হাসপাতালের নার্সরা কি আসলে এভাবে পোশাক পরে? 😂 কিন্তু শিল্পীর চোখে এটি শুধু ইউনিফর্ম নয়, এক অনবদ্য শিল্পকর্ম!

সাদা-কালোর খেলা

সাদা ইউনিফর্ম আর কালো স্টকিংসের কন্ট্রাস্ট যেন দেখাচ্ছে চরিত্রের দ্বন্দ্ব - একদিকে পরিচ্ছন্নতা, অন্যদিকে রহস্য। আলোর খেলায় মডেলের ত্বক যেন জীবন্ত!

[ইমেজ: একজন মডেল আলোর মধ্যে বসে আছে, তার পায়ে জালি স্টকিংস থেকে পড়া ছায়া নাচছে]

আপনার কী মনে হয়? এই ধরনের ফটোগ্রাফি কি শিল্প নাকি বিতর্ক? কমেন্টে জানান!

কার্লের কালো জাদু

এই মেয়েটার মেইড ড্রেসটা দেখে মনে হচ্ছে না এটা শুধু একটা কস্টিউম! ফটোগ্রাফারের চোখে এটা যেন ইংমার বার্গম্যানের সিনেমার শট - হাফ-লাইটেড গ্ল্যামার আর নস্টালজিয়ার মিশেল।

লাইটিং নাকি জাদু?

একটা বাল্ব দিয়ে এমন শ্যাডো বানানো মানে তো ফটোগ্রাফির নেশাকে নতুন অর্থ দেওয়া! Rembrandt লাইটিংয়ে ক্যারলের যে কলারবোন দেখা যাচ্ছে, সেটাই বলছে গল্প - ‘সেক্সি’ নয়, ‘কাব্যিক’।

[ইমেজ সুজেশন: কাঁধের কার্ভ আর আলোর খেলা দেখানোর জন্য GIF]

গল্প বলবে তিনটি জিনিস

ফটোগ্রাফার ঠিক ধরেছেন - মাত্র তিনটি এলিমেন্ট (চেয়ার, স্টকিং, খোঁপার ঘষা চুল) দিয়েই তৈরি হয়েছে এক জীবন্ত হাইকু। আপনিও কি এমন ছবি তুলতে চান? কমেন্টে জানান!